আজ শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩১ পূর্বাহ্ন

Logo
News Headline :
সিরাজগঞ্জে দূর্ঘটনা এড়াতে মহাসড়কে থ্রি হুইলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা  তজুমদ্দিনে সমন্বিত স্থানীয় জলবায়ু বাস্তুচ্যুতি ব্যবস্থাপনা ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শক্তিশালীকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত  বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস প্রায় ৬ মাস ধরে বন্ধ। আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবীতে পিরোজপুরে বিসিএস শিক্ষকদের মানববন্ধন যতাযত মর্যাদা ও আনন্দ উৎসবের মধ‍্য দিয়ে জুড়ীতে পালন হল পবিত্র বড়দিন ফরিদপুরের চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে শিক্ষকদের উদ্যোগে আন্ত ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে মানববন্ধন  ফরিদপুরে সাদ পন্থীদে সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবিতে   বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসকে  স্মারক লিপিপ্রদান  বোরহানউদ্দিনে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, আঞ্চলিক প্রেস ক্লাবের নিন্দা ভোলায় ছাদ থেকে পড়ে মাদরাসার শিশু ছাত্রের মৃত্যু কুলিয়ারচরে সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুর মুখে ‘আল্লাহ’ ‘আল্লাহ’ ডাক
পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট দুই মাসের জন্য বন্ধ

পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট দুই মাসের জন্য বন্ধ

ডেস্ক নিউজ :-

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অবস্থিত দেশের বৃহত্তম কয়লাভিত্তিক পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট দুই মাসের জন্য বন্ধ করা হয়েছে।

রোববার (১০ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে মেজর রক্ষণাবেক্ষণের কারণে ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ওই ইউনিটটি বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্লান্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী শাহ আব্দুল মাওলা জানান, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের মেজর রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এই কাজ সম্পন্ন করতে প্রায় দুই মাস সময় লাগবে। গত বছর প্রথম ইউনিটের মেজর রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। এবার দ্বিতীয় ইউনিটের কাজ শেষ হলে পুনরায় উৎপাদন শুরু হবে। এরপর প্রথম ইউনিটের বার্ষিক নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ শুরু হবে, যা সম্পন্ন করতে ২০-২৫ দিন সময় লাগবে।

টুয়াখালী পাওয়ার গ্রিডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল নাইম জানিয়েছেন, একটি ইউনিট বন্ধ থাকলেও শীতকালীন মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকার কারণে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। শীতকালে পটুয়াখালীর বিদ্যুতের চাহিদা সর্বোচ্চ ৪৫ মেগাওয়াট, যা গ্রীষ্মকালে ১০৮ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছায়। এছাড়া, পটুয়াখালী শহরের নিকটবর্তী ডিজেল চালিত ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন পায়রা ইউনাইটেড পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকেও বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।

পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জোবায়ের আহমেদ বলেন, বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকায় এই সময়ে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, রক্ষণাবেক্ষণ কাজের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। শীত মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা স্বাভাবিকভাবেই কম থাকে, তাই বিদ্যুৎ বিতরণে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না।

২০২২ সালের মার্চ মাসে উৎপাদনে যাওয়া দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির মোট উৎপাদন ক্ষমতা ১,৩২০ মেগাওয়াট, যা বাংলাদেশ-চায়না বিদ্যুৎ কোম্পানি লিমিটেড (বিসিপিসিএল) পরিচালনা করে।

Please Share This Post in Your Social Media

All rights reserved © 2024 ourdailybangladesh.com