আজ শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৪৭ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার আব্দুস সালাম মোল্লা :-
নীরাপত্তহীন সাংবাদিক আব্দুল্লাহ : সুবিধাবাদী নামধারী বিএনপির নেতার কান্ড ফরিদপুর-১ আসনের ১৯৯৫ সালের সাবেক হাতি মার্কার ৩ দিনের এমপি। বর্তমান কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সহসভাপতি খন্দকার নাসিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে এক সাংবাদিকের বাড়ি ভাঙচুর ও জীবননাশের হুমকি দেয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়। গত ১২/১১/২০২৪ ইং রাতে অনুঃ ৮,১০ ঘটিকায় ফরিদপুর ১আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী
খন্দকার নাসিরুল ইসলাম এর অবৈধ অস্ত্র বাহীনী দিয়ে তার আপন ভাতিজার বাড়িতে ভাংচুর ও হামলা চালায়, প্রথমে সিসি ক্যামেরা ভাংচুর করে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে ঘরের ভেতরের আসবাব পত্র ভাঙচুর করে। এসময় হামলাকারীরা ৫০ হাজার টাকাসহ একটি ডিএসএলআর ক্যামেরা নিয়ে যায় এবং আরো জানা যানা যে, শেখ হাসিনা পতন হওয়ার পর থেকে খন্দকার নাসিরুল ইসলাম বোয়ালমারী উপজেলার ইউনিয়নের আঃ লীগের চেয়ারম্যান দের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে তার দলে যোগদান করান
যেমন,শেখর,রূপাপাত,পরমেশ্বদ্দী,সাতৈর,ঘোষপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দের টাকার বিনিময় দলে বেড়ানোর অপচেষ্টা লিপ্ত রয়েছে বলে নাম প্রকাশ না করা শর্তে কয়েকজন বলেন । নাসির এর ভয়তে এলাকার কোন লোক তার বিষয় সত্য কথাটি বলতে চায়না। এমপি হতে না হতে এরকমেরসন্ত্রাসের অরাজকতা সৃষ্টি করছে।অন্ধকার নাসিরুল ইসলাম বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলেই তার উপর নেমে আসে নির্যাতনের লোমহর্ষ কর্মকাণ্ড এমপি হলে আমাদের এলাকা ছেরে চলে যেতে হবে। বিএনপির কর্মীনেই শুধু আছে অস্ত্রবাহিনী,এই ভয়তে কোন লোক প্রতিবাদ করে না।গত১৩/১১/২০২৪ ইং সাতৈর বাজারে একটি সংবাদ সম্মলেন করান, খন্দকার নাসিরুল ইসলামের ভাতিজার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অবৈধ সার ব্যবসাহীদের দিয়ে চাঁদাবাজি নামকরণ করে।ভাতিজা, সাংবাদিক খন্দকার আব্দুল্লাহকে বলেন তোর বাড়ি ঘড় পুড়িয়ে জালিয়ে উচ্ছেদ করে তাড়িয়ে দেয়া হবে বলেন,আব্দুল্লাহকে যেখানে পাবে নাসির গ্রুপের লোক সেখানে মেরে লাশ গুম করে ফেলবে, এ কথাটি বলেন এলাকাবাসীরা।এলাকাবাসীরা আরো বলেন খন্দকার একটু উগ্র মেজজে উশৃংখল। আঃলীগের সময় যেমন দাপট ছিল৫ই আগস্টের পর তার দাপোটা আরো বেড়ে গেছে বলেন ভুক্তভোগী সাংবাদিক আব্দুল্লাহ আমার জীবন এখন নিরাপত্তা হীন হয়ে পড়ছে যেকোনো সময় সংকটা পূর্ণ অবস্থা ঘটতে পাড়ে। আমি বর্তমান সরকারে কাছে আমার জীবনের নিরাপত্তা চাই,আমি একটি বেসরকারী টেলিভিশন রাজধানীতে কর্মরত আছি,আমাকে গত কয়েক দিন আগে আমার মোবাইল ফোনে জীবনাশের হুমকিসহ ঘড়বাড়ি পুড়িয়ে দেয়ার হুমকি দেয় খন্দকার নাসিরুল ইসলাম।বোয়ালমারী থানা সূত্র জানা যে,আব্দুল্লাহ থানায় অভিযোগ করেছেন তদন্ত চলমান,সাংবাদিক আব্দুল্লাহ বলেন, আমার অভিযোকটি থানায় কোন আমলে নিচ্ছেনা আমি সঠিক বিচার পাবনা।আমি বোয়ালমারী কৃষি অফিসারের অনিয়মের কাজের নিউজ সংগ্রহ করতে শুরু করলে কৃষি কর্মকতা এস এম রাসেদুল হাসান খন্দকার নাসিরুল ইসলাম কে টাকা দিয়ে তার সংবাদ প্রচার না করার জন্য নাসির আমাকে বাধাও দেন,আমি না শুনে সংবাদটি সংগ্রহ করতেই থাকি আমাকে কৃষি কর্মকত্ত নাসিরের লোক নিয়ে বাধাদেন আমি এ বিষয়ে ফরিদপুর কোটে একটি৭ ধারা মামলা করি,সে সুবাদে এবং আমার বসতি ভিটা টির উপর খন্দকার নাসিরুলের চোখ পড়েছে আমাকে বলেন তোর বাড়ির ভিটা টা আমাকে দে,আমি তোকে ৫ লক্ষ টাকা দিবানি তুই অন্য কোথায় বাড়ি কর,খন্দকার আব্দুল্লাহ বলেন,আমার বাড়িটি না দিয়ার কারনে আমার জীবনের উপর ঝর উঠেছে।জীবনশঙ্কুটাপূণ্য অবস্থা।খন্দকার নাসিরুলের বিরুদ্ধে থানায় মামলা, বিভিন্ন লিফলেট বিতরণ। হামলা ভাঙচুর কোপাকুপি সহ বিভিন্ন ধরনের অরাজকতার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন বাজারে গুন্ডাবাহিনী দিয়ে অস্ত্র শস্ত্রসজ্জিত হয়ে মিছিল করেছে।
এ ব্যাপারে খন্দকার নাসিরুল ইসলাম বলেন,আমার বড় ভাইয়ের ছেলে আব্দুল্লাহ বাড়ি কে ভাংচুর করেছে আমি জানি না আমি ওর বাড়িটা চেয়েছি, আমি ওকে ফোনে হুমকি দেইনি ও মিথ্যা বলছে,আমার রাজনিতির শুরু হয় আব্দুল্লাহ বাবার মাধ্যমে, আমি কেন ওর উপর নির্যাতন করব।আগামিতে আমি এমপি হলে ওর যে খতি হয়েছে তা বুঝিয়ে দিয়া হবে,আমি একটি কথা বলব,সে ভুল করছে আমার নামে থানায় অভিযোগ করে।
এ ব্যাপারে বোয়ালমারী থানার অফিসার্স ইনচার্জ কে একাধিক ফোন দিলেফোনটি রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি। এদিকে সার্কেল এসপি শৈলিন চাকমা কেও সর্বশেষ পুলিশ সুপারকেও ফোন দিলে ফোন রিসিভ না করে বক্তব্য নেয়ার সম্ভাবহয়নি।
এলাকাবাসী সুশীল সমাজ রাজনীতির অপকাণ্ডে আইন শৃঙ্খলা বিঘ্নকারীদের এবং প্রভাব বিস্তারকারীদের প্রচলিত আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার জোড় দাবি করছে। সেই সাথে সাংবাদিকের হয়রানি মুলক মিথ্যা মামলা না দেওয়ার ওজীবনের নিরাপত্তার বিষয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের নিকট জোড় দাবি করছে।