আজ শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৪১ পূর্বাহ্ন

Logo
News Headline :
নোয়াখালী বড়দীঘি পৌর পার্কের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হাজারো দর্শনার্থী আওয়ামীলীগ ১৫ বছর চরের মানুষগুলোকে শোষণ করেছে : মেজর অব. হাফিজ নগরকান্দায় সমাজ কল্যান সংস্থার উদ্যোগে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে সম্মাননা ক্রেস্ট  প্রদান নদী ভাঙ্গনের কবল থেকে “রামদাসপুর” রক্ষায় মানববন্ধন রায়পুরাতে ভ্রাম্যমাণ আদালতকে লক্ষ্য করে গুলি “লংগদুতে জামায়াতের বার্ষিক পরিকল্পনা বিষয়ক ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত “ মৌলভীবাজারে প্রেরণা মেধাবৃত্তি ২০২৪ এর ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। মৌলভীবাজারের ঐতিহ্যবাহী চুঙ্গাপিঠার উপকরণ ঢলুবাঁশ বিলুপ্তির পথে বাউফলে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার  পটুয়াখালীর মহিপুর বাজার থেকে একটি বন্য পাখি উদ্ধার করে বন বিভাগের সহযোগিতা নিয়ে অবমুক্ত করা হয়।
নোয়াখালী বড়দীঘি পৌর পার্কের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হাজারো দর্শনার্থী

নোয়াখালী বড়দীঘি পৌর পার্কের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হাজারো দর্শনার্থী

গাজী তাহের লিটন

নোয়াখালী জেলার বড়দীঘি ও পৌর পার্ক প্রাকৃতিক ও নান্দদিক  দিক থেকে মাইজদী শহরকে করেছে অতুলনীয়। দৃষ্টিনন্দন  পৌর পার্ক ও বড় দীঘির মনরোম এ স্থানটি অবসর সময় কাটানোর জন্য সৌন্দর্য পিপাসুদের যেনো হাতছানি দিয়ে ডাকছে। 

উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম থেকে মেঘনা নদী আবিশ্বাস্য রাক্ষুসী রূপ ধারণ করে। নদীগর্ভে বিলীন হতে শুরু করে নোয়াখালীর বিস্তৃত জনপদ এবং হাজার বছর ধরে গড়ে উঠা সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্যের সব চিহ্ন।

মূল নোয়াখালী মেঘনা আর সাগরে বিলিন হয়ে গেলে বৃটিশদের পরিকল্পনায় মাইজদীকে কেন্দ্র করে নতুন নোয়াখালীর গোড়াপত্তন করা হয়।

শহরের প্রাণ কেন্দ্রে প্রায় ১৬ একর জুড়ে কাটা হয় এক বিশাল দীঘি। ১৯৫০-এর দশকে নোয়াখালী শহর নদী ও সাগরে বিলীনের হাত থেকে রক্ষার জন্য তৈরি এই দিঘীটি বর্তমানে ওই অঞ্চলের একটি মুক্ত জলাধার হিসেবেও ব্যবহৃত হয়। লোক মুখে যা ‘বড় দীঘি’ নামে পরিচিত হয় (বর্তমানে কোর্ট বিল্ডিং দীঘি)।

দীঘির চতুর্দিকে চক্রাকারে বানানো হয় ইট সুরকীর রাস্তা। সে রাস্তাকে ঘিরে বাংলো প্যাটার্ণে তৈরী হয় সরকারী সব দপ্তর। রাস্তার পাশে রোপণ করা হয় বকুল,জারুল,কৃষ্ণচূড়া সহ নানা গাছগাছালি।

পরবর্তীতে দীঘির পাশের এই ছায়া সুশীতল স্থানকে সংস্কার করে তৈরি করা হয় পার্ক- যা “পৌর পার্ক” নামে পরিচিত।দীঘিতে ভাসমান লাল শাপলা নান্দনিক এ সৌন্দর্যে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে।

বর্তমানে এটি নোয়াখালীবাসীর অবসর সময় কাটানোর সবচেয়ে পছন্দের স্থানে পরিণত হয়েছে।প্রতিদিন শত শত প্রকৃতিপ্রেমিরা মনকাড়া এ স্থানটিতে ছুটে আসে।

Please Share This Post in Your Social Media

All rights reserved © 2024 ourdailybangladesh.com