আজ বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৬ অপরাহ্ন

Logo
News Headline :
পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অভিযোগ দাখিলের পর ঘুষের ১৯ হাজার টাকা ফেরত দিলেন এসআই সাইফুল ইসলাম চরভদ্রাসন উপজেলা  গাজীরটেকে গাছ কাঁটাকে কেন্দ্র করে  বিরধে গৃহবধূকে অমানবিক নির্যাতন ওশীলতাহানী তজুমদ্দিনে শিশু শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার বদলগাছীতে বিয়ে কিশোরীর ছাড়াই সন্তান প্রসব এলাকায় তোলপাড়, পরিবারের অভিযোগ ধর্ষণ। ববি ছাত্রলীগ নেতা আবিদ মাদকসহ গ্রেফতার, পাঁচ দিনের কারাদণ্ড বরিশাল প্রেস ক্লাবের নবনির্বাচিত কমিটিকে ববি প্রেস ক্লাবের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন বাজিতপুরে মামলা তুলে আনার জন্য বাদীকে হুমকির অভিযোগ বড়দিন উপলক্ষে খ্রিস্টান ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে আড়াই কোটি টাকা অনুদান :- ধর্ম মন্ত্রণালয় জোর করে নারীকে বোরকা পরাবো না: জামায়াতে আমির ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গর্তে পোড়ানো হচ্ছিল নারীর মাথাবিহীন মরদেহ
পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট দুই মাসের জন্য বন্ধ

পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট দুই মাসের জন্য বন্ধ

ডেস্ক নিউজ :-

পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় অবস্থিত দেশের বৃহত্তম কয়লাভিত্তিক পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট দুই মাসের জন্য বন্ধ করা হয়েছে।

রোববার (১০ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে মেজর রক্ষণাবেক্ষণের কারণে ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার ওই ইউনিটটি বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্লান্ট ম্যানেজার প্রকৌশলী শাহ আব্দুল মাওলা জানান, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের দ্বিতীয় ইউনিটের মেজর রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য এটি বন্ধ রাখা হয়েছে। এই কাজ সম্পন্ন করতে প্রায় দুই মাস সময় লাগবে। গত বছর প্রথম ইউনিটের মেজর রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়। এবার দ্বিতীয় ইউনিটের কাজ শেষ হলে পুনরায় উৎপাদন শুরু হবে। এরপর প্রথম ইউনিটের বার্ষিক নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ শুরু হবে, যা সম্পন্ন করতে ২০-২৫ দিন সময় লাগবে।

টুয়াখালী পাওয়ার গ্রিডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল নাইম জানিয়েছেন, একটি ইউনিট বন্ধ থাকলেও শীতকালীন মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকার কারণে কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না। শীতকালে পটুয়াখালীর বিদ্যুতের চাহিদা সর্বোচ্চ ৪৫ মেগাওয়াট, যা গ্রীষ্মকালে ১০৮ মেগাওয়াট পর্যন্ত পৌঁছায়। এছাড়া, পটুয়াখালী শহরের নিকটবর্তী ডিজেল চালিত ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন পায়রা ইউনাইটেড পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকেও বিদ্যুৎ সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে।

পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী জোবায়ের আহমেদ বলেন, বিদ্যুতের চাহিদা কম থাকায় এই সময়ে রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী, রক্ষণাবেক্ষণ কাজের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। শীত মৌসুমে বিদ্যুতের চাহিদা স্বাভাবিকভাবেই কম থাকে, তাই বিদ্যুৎ বিতরণে কোনো ধরনের সমস্যা হবে না।

২০২২ সালের মার্চ মাসে উৎপাদনে যাওয়া দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির মোট উৎপাদন ক্ষমতা ১,৩২০ মেগাওয়াট, যা বাংলাদেশ-চায়না বিদ্যুৎ কোম্পানি লিমিটেড (বিসিপিসিএল) পরিচালনা করে।

Please Share This Post in Your Social Media

All rights reserved © 2024 ourdailybangladesh.com