আজ শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:১২ পূর্বাহ্ন
ফরিদপুর স্টাফ রিপোর্টার আব্দুস সালাম মোল্লা:-
ফরিদপুর জেলা প্রশাসক কামরুল হাসান মোল্লা ৭ই নভেম্বর উপজেলা প্রশাসনের মিনি অডিটোরিয়াম হলরুম বিভিন্ন দপ্তর প্রধানদের নিয়ে মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন চরভদ্রাসন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল বিন করিম।
এতে কোন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিকে দেখা যায়নি। এতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা ক্ষোপ প্রকাশ করছে।
দেখা গেছে, সকাল ১১:৩০ টা উপজেলায় মিনি অডিটোরিয়াম হলরুমে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় বিভিন্ন দপ্তর প্রধান গন কে দেখা যায়।
বিভিন্ন সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক, সাংবাদিক, দেখা যায়নি। তাহলে জেলা প্রশাসকের কেমন মত বিনিময় সভা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সুশীল সমাজ।
বিভিন্ন মিডিয়া কর্মীগণকে হাতেগোনা দেখা গেলে তাদের বক্তব্য নেওয়া হয়নি।
জেলা প্রশাসক, সহকারী উপজেলা কমিশনার ভূমি অফিস পরিদর্শন, ৩ নংচরভদ্রাসন ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে কথা বলেন জেলা প্রশাসক।
৩ নং চরভদ্রাসন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আজাদ খা, জন্ম নিবন্ধন সংশোধনী, বিভিন্ন মাদকদ্রব্যয়ের কারনে যুবসমাজ ব্যাপক অবক্ষয়, ব্যাপক মাদকাসক্ত বৃদ্ধি পাওয়া গিয়েছে। সম্প্রতি বালিমহল নিয়ে প্রশাসনের তুলো ধনী দেন। প্রশাসন ক্ষেত্র বিশেষ বালি ব্যবসা, আবার বন্ধ,সম্প্রতি অবৈধ বালি মহলের কারণে জখম নিয়ে কথা বলেন। এই সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল বিন করিম নিশ্চুপ ছিলেন।
এ ব্যাপারে নাম প্রকাশ না করার শতে’ বালু ব্যবসায়ী বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার সববালু ব্যবসায়ী, ডেজার দিয়ে মাটি কাটা ব্যবসায়ীদের সাথে উপজেলা প্রশাসনের সাথে সখ্যতা রয়েছে।
দুই চেয়ারম্যানের মাধ্যমে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিভিন্ন নাম সর্বস্ব প্রকল্পের নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন নিয়ে থাকেন।
এ রিপোর্ট লেখার বিষের উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে একাধিকবার ফোন দিলে ফোন রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া নি।
আরো জানা গেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফয়সাল বিন করিম নব্য বালু ব্যবসায়ীদের কাছে মোটা অংকে টাকা নিয়ে, অবৈধভাবে বালি আনলোডিং এর সুযোগ করে দিচ্ছে।
এলাকাবাসী ও সুশীল সমাজ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের এ হেনও কর্মকান্ড তীব্র ক্ষোপ প্রকাশ করছে।