আজ শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন

Logo
News Headline :
সিরাজগঞ্জে দূর্ঘটনা এড়াতে মহাসড়কে থ্রি হুইলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা  তজুমদ্দিনে সমন্বিত স্থানীয় জলবায়ু বাস্তুচ্যুতি ব্যবস্থাপনা ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শক্তিশালীকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত  বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস প্রায় ৬ মাস ধরে বন্ধ। আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবীতে পিরোজপুরে বিসিএস শিক্ষকদের মানববন্ধন যতাযত মর্যাদা ও আনন্দ উৎসবের মধ‍্য দিয়ে জুড়ীতে পালন হল পবিত্র বড়দিন ফরিদপুরের চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে শিক্ষকদের উদ্যোগে আন্ত ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে মানববন্ধন  ফরিদপুরে সাদ পন্থীদে সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবিতে   বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসকে  স্মারক লিপিপ্রদান  বোরহানউদ্দিনে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, আঞ্চলিক প্রেস ক্লাবের নিন্দা ভোলায় ছাদ থেকে পড়ে মাদরাসার শিশু ছাত্রের মৃত্যু কুলিয়ারচরে সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুর মুখে ‘আল্লাহ’ ‘আল্লাহ’ ডাক
নড়াইলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ২

নড়াইলে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ২

আওয়ার ডেইলি বাংলাদেশ ডেস্ক;-

নড়াইলের কালিয়া উপজেলায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার পুরুলিয়া ইউনিয়নের বুড়িখালি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এতে দুজন গুরুতর আহত হয়েছেন। এ সময় বিএনপির একটি কার্যালয় ও কয়েকটি দোকান ভাঙচুর করা হয়।

আহত ব্যক্তিরা হলেন বুড়িখালি এলাকার কাওসার গাজীর ছেলে আমিনুর গাজী এবং একই এলাকার মনজু শেখের ছেলে হেকমত শেখ। তাঁরা দুজনই বিএনপির সমর্থক।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুড়িখালি এলাকায় দুটি পক্ষ আছে। একটি পক্ষের নেতৃত্ব দেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত পুরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য জামাল হোসেন ওরফে ধলা। আর বিএনপি সমর্থকদের পক্ষটি চালান মাকসুদ শেখ নামের একজন। দীর্ঘদিন ধরে দুটি পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছে। গতকাল বিএনপি সমর্থকেরা গ্রামে বিএনপির একটি কার্যালয় উদ্বোধন করেন। এ নিয়ে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। এতে বিএনপি সমর্থক আমিনুর গাজী ও হেকমত শেখ গুরুতর আহত হন। তাঁদের উদ্ধার করে নড়াইল সদর হাসপাতালে আনা হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

মাকসুদ শেখ প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা বাজারে বিএনপির একটি অফিস করেছি। গতকাল সেটি উদ্বোধনের পর অতর্কিতভাবে ইউপি সদস্য জামাল হোসেনের নেতৃত্বে তাঁর লোকজন বন্দুক, বোমা, গুলতি, ঢেলা ও সরকি নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে আমাদের একজন গুলিবিদ্ধ হন, আরেকজন হাত ও পেট কেটে গেছে। তাঁরা বিএনপির অফিস ও কয়েকটি দোকানের শাটার ভাঙচুর করেছে এবং আমাদের ছয়টি গরু নিয়ে গেছে।

ঘটনার পর থেকে জামাল হোসেন ও তাঁর লোকজন আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় হামলার অভিযোগের বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

কালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার শামীম উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে স্থানীয় দুটি পক্ষের সংঘর্ষ হয়েছে। ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখন পরিবেশ স্বাভাবিক আছে। ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

All rights reserved © 2024 ourdailybangladesh.com