আজ শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৩৯ পূর্বাহ্ন

Logo
News Headline :
সিরাজগঞ্জে দূর্ঘটনা এড়াতে মহাসড়কে থ্রি হুইলার চলাচলে নিষেধাজ্ঞা  তজুমদ্দিনে সমন্বিত স্থানীয় জলবায়ু বাস্তুচ্যুতি ব্যবস্থাপনা ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া শক্তিশালীকরণ সেমিনার অনুষ্ঠিত  বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস প্রায় ৬ মাস ধরে বন্ধ। আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবীতে পিরোজপুরে বিসিএস শিক্ষকদের মানববন্ধন যতাযত মর্যাদা ও আনন্দ উৎসবের মধ‍্য দিয়ে জুড়ীতে পালন হল পবিত্র বড়দিন ফরিদপুরের চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে শিক্ষকদের উদ্যোগে আন্ত ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে মানববন্ধন  ফরিদপুরে সাদ পন্থীদে সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবিতে   বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসকে  স্মারক লিপিপ্রদান  বোরহানউদ্দিনে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, আঞ্চলিক প্রেস ক্লাবের নিন্দা ভোলায় ছাদ থেকে পড়ে মাদরাসার শিশু ছাত্রের মৃত্যু কুলিয়ারচরে সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুর মুখে ‘আল্লাহ’ ‘আল্লাহ’ ডাক
ঝালকাঠিতে কবি কামিনী রায়ের ৯১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত 

ঝালকাঠিতে কবি কামিনী রায়ের ৯১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত 

ডেস্ক নিউজ :-

ঝালকাঠিতে কবি কামিনী রায়ের ৯১তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। আজ শুক্রবার বিকেলে ঝালকাঠি জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারে এ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও কবিতা পাঠের আয়োজন করা হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক আশরাফুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা পুলিশ সুপার উজ্জ্বল কুমার রায়।

ঝালকাঠি জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের লাইব্রেরিয়ান শেখ রুবেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন কবিতা চক্রের সাধারণ সম্পাদক মু. আল আমিন বাকলাই।

কবি কামিনী রায় ১২ই অক্টোবর, ১৮৬৪ সালে বাংলাদেশের অন্তর্গত বাকেরগঞ্জের (বর্তমান ঝালকাঠি সদর) বাসন্ডা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। কামিনী রায় হলেন, ব্রিটিশ ভারতের প্রথম নারী স্নাতক, প্রথিতযশা বাঙালি কবি, সমাজকর্মী এবং নারীবাদী লেখিকা। যার ছদ্মনাম ছিলো জৈনিক বঙ্গমহিলা। কলকাতার বেথুন কলেজ থেকে ১৮৮৬ সালে ভারতের প্রথম নারী হিসেবে সংস্কৃত ভাষায় সম্মানসহ স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন কামিনী রায়। ১৮৮৯ সালে মাত্র ১৫ বছর বয়সে তাঁর লেখা প্রথম কবিতার বই ‘আলো ও ছায়া’ প্রকাশিত হয়। কিন্তু তিনি কবিতা লেখা শুরু করেছিলেন ৮ বছর বয়স থেকে। তাঁর পিতা চণ্ডীচরণ সেন একজন ব্রাহ্মধর্মাবলম্বী লেখক ছিলেন। ১৮৭০ খ্রিস্টাব্দে চণ্ডীচরণ ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষা লাভ করেন। পরের বছর তার স্ত্রী-কন্যাও কলকাতায় তাঁর কাছে ব্রাহ্মধর্মে দীক্ষিত হন।

আলোচনা সভায় ভক্তরা বলেন, কবির পিতৃভিটা কতিপয় ভূমিদস্যুরা দখল করে রেখেছে। তাঁরা প্রশাসনের কাছে কবির বাড়ি দখলমুক্ত করার জন্য অনুরোধ করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন কবি ও শিক্ষক শিমুল সুলতানা হ্যাপী।

Please Share This Post in Your Social Media

All rights reserved © 2024 ourdailybangladesh.com