আজ বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫৬ অপরাহ্ন

Logo
News Headline :
বদলগাছী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সরকারি অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস প্রায় ৬ মাস ধরে বন্ধ। আন্ত:ক্যাডার বৈষম্য নিরসনের দাবীতে পিরোজপুরে বিসিএস শিক্ষকদের মানববন্ধন যতাযত মর্যাদা ও আনন্দ উৎসবের মধ‍্য দিয়ে জুড়ীতে পালন হল পবিত্র বড়দিন ফরিদপুরের চরভদ্রাসন সরকারি কলেজে শিক্ষকদের উদ্যোগে আন্ত ক্যাডার বৈষম্য নিরসনে মানববন্ধন  ফরিদপুরে সাদ পন্থীদে সকল কার্যক্রম বন্ধের দাবিতে   বিক্ষোভ মিছিল ও জেলা প্রশাসকে  স্মারক লিপিপ্রদান  বোরহানউদ্দিনে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা, আঞ্চলিক প্রেস ক্লাবের নিন্দা ভোলায় ছাদ থেকে পড়ে মাদরাসার শিশু ছাত্রের মৃত্যু কুলিয়ারচরে সদ্য ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুর মুখে ‘আল্লাহ’ ‘আল্লাহ’ ডাক কুলিয়ারচরে উপজেলা পরিষদের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত পুলিশ সুপার কার্যালয়ে অভিযোগ দাখিলের পর ঘুষের ১৯ হাজার টাকা ফেরত দিলেন এসআই সাইফুল ইসলাম
প্রতি বছরই মহালয়ার অনুষ্ঠানে দুর্গারূপে দেখা যায় অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিককে

প্রতি বছরই মহালয়ার অনুষ্ঠানে দুর্গারূপে দেখা যায় অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিককে

আওয়ার বিনোদন ডেস্ক;-

প্রতি বছরই মহালয়ার অনুষ্ঠানে দুর্গারূপে দেখা যায় অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিককে। এবারো একটি জনপ্রিয় বাংলা চ্যানেলের ‘রণংদেহী’ অনুষ্ঠানে তাকে দেখা যাবে মা দুর্গার ভূমিকায়। ২ অক্টোবর, মহালয়ায় ভোর ৫টা থেকে অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হবে। দুর্গাপূজা ও অন্যান্য প্রসঙ্গে ভারতীয় গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন তিনি। তারই চুম্বকাংশ মেলার পাঠকদের জন্য

অশুভ শক্তির নাশ করা মা দুর্গার আসল কাজ। প্রতি বছরের অনুভূতিটা আলাদা হয়। প্রত্যেকবার মনে হয় এটাই আমার প্রথমবার। প্রত্যেকবার একটা স্ট্রেংথ, একটা পাওয়ার চলে আছে পারফর্ম করার সময়ে। যখন মেকআপ করি, পোশাক পরি, অটোমেটিক্যালি সেই ফোর্সটা অনুভব করতে পারি। ‘রণংদেহী’-তে মহিষাসুরমর্দিনীর ভূমিকায় অভিনয় করার সময়েও তাই হয়েছিল।

সেটা ঠিক জানি না। তবে ছোট বয়স থেকে বাড়ির দালানে প্রতিমা গড়া দেখেছি। আমার সব সময় মনে হয় মা আসছেন মানে সব ঠিক হয়ে যাবে। এটাই আমার সব থেকে বড় সান্ত¡না। প্রতিটা দিন আমাদের শুধু আনন্দে আর খুশিতে কাটতে পারে না। কষ্ট থাকে, বেদনা থাকে। কিন্তু এই পূজার সময়ে আকাশে-বাতাসে যেন মায়ের শক্তিটা ফিল করা যায়। মনে হয় উনি আসছেন, সব ঠিক করে দেবেন। সব দুঃখ-কষ্ট দূর হয়ে যাবে। সবাই এই ক’টা দিন আনন্দে কাটাবেন। এই অনুভূতিটা চিরন্তন।

প্রত্যেকবার পূজায় যা করি, এই বছরও তাই করব। বাড়িতে পূজা হয় বলে আলাদা করে ছেলেকে নিয়ে কোথাও যাওয়া হয় না। পূজার চার-পাঁচদিন কীভাবে কেটে যায় বুঝতেই পারি না। পৃথিবীর নানা প্রান্ত থেকে আত্মীয়স্বজন আসেন। সারা বছরের গল্পটা তাড়াহুড়ো করে এই চার-পাঁচদিনে সেরে ফেলতে হয়। আমার একটা কথা মনে হয়, পশ্চিমবাংলার প্রতিমা শিল্পীরা অসাধারণ প্রতিমা গড়েন। এই সময়টা পশ্চিমবঙ্গ সারা বিশ্বের কাছে দেখার মতো হয়ে ওঠে। আমরা ইউরোপিয়ান আর্টের কথা বলি অনেক সময়, তারা যদি এই সময়ে আমাদের প্রতিমা দেখার সুযোগ পান, একইরকম প্রশংসা করবেন। পূজায় হয়তো বেরোনো হয় না, কিন্তু তেমন কোনো প্রতিমা চোখে পড়লে মনে হয়, বাহ! কী সুন্দর। এই বছর আমাদের বাড়ির পূজা ১০০ বছরের। তাই অন্যরকম একটা এক্সাইটমেন্ট কাজ করছে। তবে পূজাটা অনেকটাই প্রাইভেট হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

All rights reserved © 2024 ourdailybangladesh.com